প্রশ্ন
বিভিন্ন পোস্টে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকদের ভোটে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে। আচ্ছা, যদি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকজন ভোট বয়কট করে তাহলে কি প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভোটার উপস্থিত না হওয়ায় নির্বাচন বাতিল বলে ঘোষিত হবে যেমন অনেক দেশে হয়? যদি না হয় তবে প্রাপ্ত হ্যাঁ ভোটের ভিত্তিতে কি সংবিধানের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো গৃহীত হবে? যদি হয় তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির উচিৎ হবে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে না ভোট দেয়া। তাতে তাদের সংবিধান পরিবর্তনের চক্রান্ত রুখে দেয়ার সুযোগ থাকবে। আর তাদের হয়ে কেউ ইচ্ছামত ভোট দিতে পারবে না, দিলে সেটা সংবাদ মাধ্যমে এনে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে। অন্যদিকে বর্তমান সরকার নিজেই নির্বাচন বাতিল করতে আগ্রহী নিজের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য। এমনকি আওয়ামী লীগ ছাড়াও যদি নির্বাচন হয় তাতে দেশের সাংবিধানিক ট্র্যাকে ফিরে আসার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। মব শাসনের হাত থেকে জনগণের উদ্ধার পাওয়ার পথ তৈরি হবে। এই মুহূর্তে ভোট বাতিল বা বয়কটের ডাক রাজনৈতিক অদূরদর্শিতার পারিচায়ক বলেই মনে করি। অপশক্তিকে ওয়াক ওভার দেয়া মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির জন্...