কারণ
খাদ্যের অপ্রতুলতা নয়, বন্টনের অসামঞ্জস্য দুর্ভিক্ষের কারণ।
নির্বাচন বিধির কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয় না, প্রশ্নবিদ্ধ হয় সেই বিধিমালার পক্ষপাতদুষ্ট প্রয়োগের কারণে।
সংবিধান যদি সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করে তাহলে বৈষম্য সৃষ্টি হয় ধর্ম বর্ণ এসব বিবেচনায় সংবিধানের পক্ষপাতদুষ্ট প্রয়োগে।
আইনে ত্রুটি, উৎপাদনে ঘাটতি এসব থাকতেই পারে, সময়ের সাথে সেসব ঘাটতি পূরণ করাই সুস্থ সমাজের কাজ। তবে প্রধান সমস্যা প্রয়োগে, সমস্যা প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে দেশ ও জাতির স্বার্থে কাজ করার ইচ্ছার অভাব।
যতক্ষণ না ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতা প্রত্যাশী রাজনৈতিক শক্তি এবং প্রশাসন নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন করে ততদিন সব সংস্কারই হবে আরও একটি ঝলমলে পুস্তক যার একমাত্র কাজ হবে বুক সেলফে বসে গায়ে ধূলো মাখানো।
পাঁচ সাত দশ বছরের জন্য নিজের পছন্দের অনির্বাচিত কোন মানুষকে ক্ষমতায় রাখার দাবি অসাংবিধানিক। এর মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা বা রক্ষা কোনটাই করা যায় না। এই দাবি বাংলাদেশের জনগণের প্রতি, তাদের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা।
দুবনা, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
নির্বাচন বিধির কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয় না, প্রশ্নবিদ্ধ হয় সেই বিধিমালার পক্ষপাতদুষ্ট প্রয়োগের কারণে।
সংবিধান যদি সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করে তাহলে বৈষম্য সৃষ্টি হয় ধর্ম বর্ণ এসব বিবেচনায় সংবিধানের পক্ষপাতদুষ্ট প্রয়োগে।
আইনে ত্রুটি, উৎপাদনে ঘাটতি এসব থাকতেই পারে, সময়ের সাথে সেসব ঘাটতি পূরণ করাই সুস্থ সমাজের কাজ। তবে প্রধান সমস্যা প্রয়োগে, সমস্যা প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে দেশ ও জাতির স্বার্থে কাজ করার ইচ্ছার অভাব।
যতক্ষণ না ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতা প্রত্যাশী রাজনৈতিক শক্তি এবং প্রশাসন নিজেদের মানসিকতার পরিবর্তন করে ততদিন সব সংস্কারই হবে আরও একটি ঝলমলে পুস্তক যার একমাত্র কাজ হবে বুক সেলফে বসে গায়ে ধূলো মাখানো।
পাঁচ সাত দশ বছরের জন্য নিজের পছন্দের অনির্বাচিত কোন মানুষকে ক্ষমতায় রাখার দাবি অসাংবিধানিক। এর মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা বা রক্ষা কোনটাই করা যায় না। এই দাবি বাংলাদেশের জনগণের প্রতি, তাদের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা।
দুবনা, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
Comments
Post a Comment