Posts

Showing posts from August, 2024

আলো না আঁধার

Image
এক সময় যাদের জীবনদর্শন নিজের খুব কাছাকাছি মনে হত তাদের অনেকেই জামায়াতের রাজনৈতিক বক্তব্য নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। এটা ঠিক যে যে ধরণের রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাস করতাম তারা কেউ কথা রাখেনি বরং ক্ষমতার মাদকতা তাদের স্বৈরাচারী করেছে। তাই বলে যে জামায়াত সাম্প্রদায়িক ও উগ্র প্রতিক্রিয়াশীল রাজনীতির মুখপাত্র তাদের মিষ্টি কথায় আমাদের ভুলতে হবে? সংবিধান ঐশী বাণী নয়। তারা একটি মাত্র পুস্তক ব্যতীত অন্য কোন পুস্তকের বিষয়বস্তু বিশ্বাস করে না। তাই আজ আপনাদের অতি উৎসাহে তারা যদি সরকার গঠন করে তাহলে তারা যে নিজেদের সুবিধামত সংবিধান পরিবর্তন করবে না তার কি নিশ্চয়তা আছে? ইতিমধ্যে একসময়ের অনেক বাঘা বাঘা বিপ্লবী কিন্তু সংবিধান নতুন করে লেখার আহ্বান জানিয়েছে। মানুষের রাজনৈতিক বিশ্বাস সময়ের সাথে বদলাতেই পারে, কিন্তু গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এসবে বিশ্বাস রেখে বা রাখার ভান করে পরীক্ষামূলক ভাবে জামায়াতের হাতে দেশের ভার তুলে দেবার ভাবনা কি স্ববিরোধিতা নয়? আপনাদের নতুন বিশ্বাসে আপত্তি নেই, তবে সেটা তাহলে মুখোশ খুলেই করুন। মানুষকে আর ধোঁকা দেবেন না। মস্কোর পথে, ৩০ আগস্ট ২০২৪

অতীত

Image
অতীতের পথ ধরে আমরা বর্তমানে আসি। ভবিষ্যত কেমন হবে সেটা নির্ভর করে বর্তমানকে আমরা কিভাবে ব্যবহার করব তার উপর। অতীত থেকে শিক্ষা নেয়া অবশ্যই প্রয়োজন তবে অতীতের ভুল শোধরানোর নামে যদি যারা ভুল করেছে তাদের বিচার করেই দিন কাটাই ভবিষ্যত আমাদের অধরাই থেকে যাবে। অপরাধীদের বিচার অবশ্যই করতে হবে কিন্তু সেটাই যদি একমাত্র লক্ষ্য হয় তবে সেটা হবে প্রতিশোধ, পরিবর্তন নয়। যেকোনো সমাজ বিপ্লবের প্রধান ও প্রথম লক্ষ্য মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনা। অতীতের লিগেসি থেকে মুক্তির পথ যারা জনজীবন বিপর্যস্ত করেছে শুধু তাদের বিচারের আওতায় আনা নয়, যে কারণে তা করতে পেরেছে সেটা দূর করা। আমাদের দেশে সেটার মূলে ছিল ধর্মীয় অনুভূতির নামে স্বেচ্ছাচারিতা, আইনের অপপ্রয়োগ, দুর্নীতি ও রাজনীতিহীনতা। এসব থেকে দেশকে মুক্ত না করে শুধু সেই সময়ের কলাকুশলীদের শাস্তি নিয়ে মেতে থাকলে আমরা অতীতের ভুলেই ডুবে যাব। এতে শাসক গোষ্ঠী ব্যর্থতার অজুহাত পাবে কিন্তু জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে না। দুবনা, ৩০ আগস্ট ২০২৪

বয়কট

Image
ইদানিং ফেসবুকে প্রায়ই ভারত বয়কটের ডাক শোনা যাচ্ছে। ডাক দিচ্ছে সবাই। বয়কট বা এ ধরণের কর্মসূচীর মূল উদ্দেশ্য যার বিরুদ্ধে সেটা করা হচ্ছে তার ক্ষতি করা। কিন্তু পরস্পরের উপর নির্ভরশীল এই বিশ্বে নিজের ক্ষতি না করে সেটা কতটুকু সম্ভব এটাও ভেবে দেখা দরকার। সেজন্যে আমাদের বর্তমানের বিভিন্ন ঘটনার দিকে দৃষ্টিপাত করতে হবে। মাত্র তিন বছর আগেও ইউরোপ ছিল বিশ্বের অন্যতম প্রধান অর্থনীতি। তাদের ধারণা ছিল শুধু মাত্র অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আর ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান রেখে তারা রাশিয়াকে ধ্বংস করে দেবে। আজ তাদের অর্থনীতি কোথায়? যা তারা রাশিয়া থেকে পেত এক টাকায় তা তারা আমেরিকা থেকে কিনছে তিন টাকায়। তারপরেও রাশিয়ার পণ্য তাদের কিনতে হচ্ছে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে। ইউরোপের কোম্পানি চলে যাচ্ছে চীন বা আমেরিকায়। তাই বলি কি বয়কট করা ভালো যদি সেটা পুষিয়ে নেবার মত শক্ত অর্থনৈতিক ভিত্তি থাকে। নাহলে বয়কটের ফাঁদে পা ফেলে নিজেদের পস্তাতে হবে। বাংলাদেশ যদি ভারতীয় পণ্য বয়কট করে তাতে ভারতের কতটা ক্ষতি হবে আর বাংলাদেশ কতটুকু লাভবান বা ক্ষতিগ্রস্থ হবে সেটা ভালো ভাবে ভেবে দেখতে হবে। চাই বা না চাই প্রতিবেশী তো বটেই বি

আশা

Image
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য শুনলাম। বেশ সুন্দর বক্তব্য। দেশের সামনে যেসব সমস্যা বিদ্যমান তা তুলে ধরেছেন। সমাধানের পথ খুঁজছেন। তবে এর আগে আমাদের ইতিহাস যেমন একাত্তর থেকে শুরু হত এখন মনে হয় সব শুরু হচ্ছে ৫ আগস্ট থেকে। অথচ এর আগের অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন আছে। আছে ডিজিটাল আইন, আছে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের নামে মুক্তমনা ও সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘটনা। আশা ছিল যা কিছু মানুষের নাগরিক অধিকার সীমিত করে তার বিরুদ্ধে তাঁর মতামত জানার। আশা করি ধীরে ধীরে তিনি এসব বিষয়েও বলবেন।  দুবনা, ২৫ আগস্ট ২০২৪

প্রগতি

Image
এতদিন ভাবতাম যে দেশের অধিকাংশ মানুষ ধর্মান্ধ না হলেও বিশ্বাসী। যুক্তিবাদী নয়। এখন সব দেখে মনে হয় দেশের মানুষ দিন দিন যুক্তিবাদী না হলেও তা বিশ্বাসে ফাটল ধরেছে। রাজনীতিতে যেমন এক্ষেত্রেও তেমনি তারা সুবিধাবাদী হয়ে উঠছে। আগে তারা সরকারি দল করত এখন তারা দল নেই বলে সরকারের বয়ানে বিশ্বাস করছে। মানে? আপনার কি মাথা খারাপ হয়ে গেল? আমার কেন হবে? মানুষের হচ্ছে। দেখ না আজীবন তারা বিশ্বাস করল জন্ম মৃত্যু, ঝড় বৃষ্টি, বন্যা জলোচ্ছ্বাস এসব ঈশ্বরের হাতে। এখন এই মানুষই ঈশ্বরকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়ে ভারতকে বন্যার সৃষ্টিকর্তা বানাচ্ছে। এক বন্যায় মানুষ কীভাবে ঈশ্বরের ক্ষমতায় অবিশ্বাসী হয়ে যাচ্ছে, নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে।  দুবনা, ২৪ আগস্ট ২০২৪

লাভ থেকে লোভ

Image
ফেসবুকে দেশের বিভিন্ন খবর দেখে হঠাৎ আমার বেহুলা লক্ষ্মীন্দর সিনেমার কথা মনে পড়ে গেল। চাঁদ সওদাগরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে মনসা দেবী তার জীবন বিষাক্ত করে তুললেন। ঘরের সর্বত্র শুধু সাপ আর সাপ। ভাতের হাঁড়িতে সাপ, আলমারিতে সাপ - এক কথায় তার বাড়ি সর্পময়। আজকাল বিভিন্ন উচ্চপদস্থ আমলা ও সরকারি চাকুরের বাড়ি থেকে শুধু টাকা বেরুচ্ছে। সব জায়গার শুধু টাকা আর টাকা, কোন বই নেই, শুধু টাকা আর টাকা। আমার বিশ্বাস বই থাকলেও সেটার পৃষ্ঠা হত টাকা, টাকা দিয়ে বাধাই করা বই, মানে বাধাই করা টাকার বান্ডিল। এই টাকাগুলো এসব মানুষের জন্য আজ সাপের মতই বিষধর। আচ্ছা লোকজন এত বেশি মূল্যে অশান্তি কেনে কেন? সব টাকা তো আর খরচ করা যাবে না এ জীবনে, কিন্তু টাকার চিন্তায় (উপার্জনের ও হারানোর) ঘুম কামাই, এমনকি জেলের ভাত (ওদের পোলাও দেয়া দরকার) পর্যন্ত খেতে হতে পারে। কথায় বলে অর্থই অনর্থের মূল। আসলে অতিরিক্ত অর্থ অনর্থের মূল, অশান্তির মূল। আজ বিশ্বব্যাপী যে যুদ্ধ তার পেছনেও এই টাকাই। অসম্ভব রকম বিশাল অর্থ। লাভের লোভে অন্ধ পুঁজি অস্ত্রের সাথে ফেরি করে অশান্তি। দুবনা, ১৯ আগস্ট ২০২৪

রাজা

Image
মহাবিশ্বের ইতিহাস পরিবর্তনের ইতিহাস। যেখানে পরিবর্তনই একমাত্র সত্য সেখানে এটাই স্বাভাবিক। একই কথা প্রযোজ্য সমাজের ক্ষেত্রেও। আগে পরিবর্তন আসত ধীরে ধীরে এখন সেটা ঘটে দ্রুত অথবা হতে পারে প্রযুক্তির কল্যাণে সারা বিশ্ব নখদর্পণে আসার ফলে আগে যা আমাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যেত সেটা দৃষ্টিগোচর হয় বলে বর্তমানে পরিবর্তন আরও দ্রুত বলে মনে হয়। তবে বর্তমানে সামাজিক, রাজনৈতিক এসব পরিবর্তন যেহেতু প্রযুক্তি নির্ভর তাই প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে এদের এক আত্মিক সম্পর্ক বিদ্যমান। এক সময় উইন্ডোজ ৯৫ ছিল জনপ্রিয়, এরপর এক্সপি। এরপর একে একে আসে ৭, ৮, ১০, ১১। কোনটা সমাদর পেয়েছে, কোনটা পায়নি। একই কথা বলা চলে গাড়ি, ক্যামেরা, স্মার্টফোন ইত্যাদির বিভিন্ন মডেলের ক্ষেত্রে। সবই আগের ভার্সনের মডিফিকেশন। কিছু কিছু নতুন ফিচার যোগ করা, ইউজার ফ্রেন্ডলি করা যদিও সব সময় সেটা যে উপকারে আসে তা কিন্তু নয়। তবে একটি বিষয় অপরিবর্তনীয় তা হল এই সব আপগ্রেড টাকা বান্ধব, মানে মিষ্টি কথা, দুর্বোধ্য শব্দ ও আকর্ষণীয় ভিজুয়াল কন্টেন্ট তৈরি করে ক্রেতাদের পকেট কাটা। এমন ভাবে কাটা যাতে ক্রেতা বিক্রেতা সবাই খুশি হয়। কেউ ঠকিয়ে খুশি, কে

সময়

Image
আজ ফেসবুকে বেশ কিছু ভিডিও দেখলাম। সত্য না মিথ্যা সেটা জানি না, তবে যদি এগুলো ঘটে থাকে তাহলে আমরা সত্যিই দিন দিন দিশেহারা হচ্ছি। মনে পড়ছে ২০১৪ সালে ইউক্রেনে ময়দানের কথা। সেখানেও এসব দাবি তুলেই ইনুকোভিচকে সরানো হয়েছিল, ক্ষমতা কেঁড়ে নিয়েছিল উগ্র ডানপন্থীরা। আর একবার ক্ষমতা পেয়েই শুরু হয় ভিন্না মতকে কঠিন হাতে দমন করার রাজনীতি। হত্যা করা হয় প্রতিবাদী কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকদের, পুড়িয়ে মারা হয় অনেককে। এরপর দনবাসের ভিন্ন মতের লোকদের উপর শুরু হয় সামরিক অভিযান। রাস্তা ঘাঁটে মানুষকে কান ধরে ওঠবস করানো, গাছের সাথে বেঁধে রাখা, ডাস্টবিনে ভরে তাতে ময়লা ফেলা, সেই সাথে আছে সীমাহীন দুর্নীতি, যুদ্ধ আরও কত কী! সেটা শুরু হয়েছিল আমেরিকার সক্রিয় অংশগ্রহণে। ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ডের স্বীকারোক্তিতে ৫ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করায়। এখন যুদ্ধ বিগ্রহে দেশটির অস্তিত্ব বিপন্ন। জনসংখ্যা ৪০ থেকে নেমে ২৫ মিলিয়নে, প্রতিদিন যুদ্ধে কত তরুণ যে মারা যাচ্ছে তার ইয়ত্তা নেই। তবে এই সময়ে আমেরিকা ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে, এনার্জি সেক্টর থেকে তারা ব্যাপক আয় করছে ইউরোপ থেকে রাশিয়াকে বিদায় দিয়ে আর ইউরোপ থেকে শিল্প চলে যাচ

নেতা

Image
আজ বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০ তম মৃত্যু দিবস। তাঁর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের সূচনা দ্বিজাতিতত্ত্বের ধারণায় বিশ্বাসী মুসলিম লীগে হলেও ধীরে ধীরে তিনি ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র এসব আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। তাঁর ব্যক্তিত্ব আওয়ামী লীগকে সেই লক্ষ্যে চলতে বাধ্য করলেও দলের মধ্যে সেই চেতনা বিকাশ লাভ করেনি, যা করেছে তা পোশাক পরিচ্ছদে, মুজিব কোটে। তাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা সত্যিকার অর্থেই ধারণ করে তাদের এক বড় অংশ তাঁর দল করে না, যারা করে তারাও দলের ভেতর কোনঠাসা। তাঁর দল যারা করে তাদের বেশির ভাগ বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করে না, তাঁকে বাহন করে নিজের ব্যক্তিগত লক্ষ্য অর্জন করতে আর এজন্য দরকার হলে তাঁর রক্তাক্ত লাশ যুগ যুগ বহন করে ঘুরে বেড়ায়। ফলে বঙ্গবন্ধু বন্দী হন আওয়ামী বলয়ে। দলীয় রাজনীতির শিকার হয়ে মৃত্যুর পরেও তিনি শান্তি পান না। বঙ্গবন্ধুকে দলীয় রাজনীতির বেড়াজাল থেকে মুক্ত করে বাংলার মানুষের কাছে ফিরিয়ে আনাই হবে তাঁর আদর্শে বিশ্বাসীদের প্রধান দায়িত্ব। তিনি বেঁচে থাকবেন তাঁর আদর্শে। দুবনা, ১৫ আগস্ট ২০২৪

ফেরা না ফেরা

Image
অনেকেই লিখছে যারা মনে করেন সোভিয়েত ইউনিয়ন ও আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে তারা ভুল করছেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিরে আসবে না সে বিষয়ে নিশ্চিত। কারণ এর পতনের মেকানিজম ভেতরেই ছিল। বিশেষ করে শ্রমিক ও মালিকের অর্থনৈতিক সম্পর্কে। এমনকি রাষ্ট্রও যদি মালিক হয় তাকে উৎপাদন ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে ও লাভজনক করতে নিজেকে বদলাতে হবে। বন্টন ব্যবস্থায়ও পরিবর্তন আনতে হবে। তাই কখনও যদি এই মুল্লুকে তেমন দেশ হয় সেটা হবে গুনগত ভাবে ভিন্ন দেশ। আওয়ামী লীগ ফিরবে কিনা সেটা নির্ভর করবে নতুন শাসকদের উপর। বাংলাদেশের মানুষ বার বার দেখিয়ে দিয়েছে তারা দুঃশাসন মেনে নেয় না তা সে (সামরিক) শক্তির (যেমন আইয়ুব , ইয়াহিয়া, এরশাদ) দুঃশাসন হোক, ধর্মীয় (মুসলিম লীগ) হোক আর উন্নয়নের (শেখ হাসিনা) হোক। নতুন শাসক গোষ্ঠী যদি আগের মতই বিরোধীদলীয় রাজনীতি বন্ধ করে, (ভিন্ন) মত প্রকাশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সেটা অর্জন করতে চায় তারা ব্যর্থ হবে। সফল হবার একটাই পথ - সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। তাহলে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করার সুযোগ পেলেও সহজে ভোটে জিতে ফিরে আসতে পারবে না। সহকর্মীদের ছোট করে কিছু দিন নিজের চাকরি নিশ্চিত করা যায়, কিন্তু সেটা স্