একজন জাফরুল্লাহ চৌধুরী
সমালোচনা মানে শুধু দোষ ধরা নয়, সমালচনা কোন সমস্যাকে নতুন ভাবে দেখতে শেখায়, অনেক ক্ষেত্রে নতুন পথ দেখায়, নতুন সমাধান দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি সমালোচনা গ্রহণ করে না। এটাই রাজনীতির বড় দুর্ভাগ্য।
ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন সেই রকম একজন মানুষ যিনি সমালোচনা করতে ভয় পেতেন না, আবার বিভিন্ন কাজে সরকারকে সহযোগিতা করতেও পিছপা হতেন না। তিনি যেমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে ভূমি লিজ নিয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়েছেন, তেমনি এরশাদের সময় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়নে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছেন। একাত্তরে তিনিই জন্মভুমির ডাকে ফিল্ড হাসপাতাল গড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। করোনা কালেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সরকার ও দেশের মানুষের প্রতি।
অনেক সময় রাজনৈতিক ভাবে ভিন্ন মত পোষণ করলেও দেশ ও মানুষের কল্যাণ - এটাই মনে হয় ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য। যেকোনো দেশপ্রেমিক ও বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের মত তিনিও দলের উপরে দেশকে স্থান দিয়েছেন বলেই মনে হয়। এমন মানুষের প্রস্থান যেকোনো দেশের জন্যই ক্ষতিকর। আমরা যত তাড়াতাড়ি জীবিত অবস্থায় এদের মূল্যায়ন করতে শিখব ততই মঙ্গল।
জাফরুল্লাহ চৌধুরীরা মরেন না, তারা বেঁচে থাকেন নিজেদের কাজে মধ্যে।
দুবনা, ১২ এপ্রিল ২০২৩
ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন সেই রকম একজন মানুষ যিনি সমালোচনা করতে ভয় পেতেন না, আবার বিভিন্ন কাজে সরকারকে সহযোগিতা করতেও পিছপা হতেন না। তিনি যেমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে ভূমি লিজ নিয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়েছেন, তেমনি এরশাদের সময় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়নে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছেন। একাত্তরে তিনিই জন্মভুমির ডাকে ফিল্ড হাসপাতাল গড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। করোনা কালেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সরকার ও দেশের মানুষের প্রতি।
অনেক সময় রাজনৈতিক ভাবে ভিন্ন মত পোষণ করলেও দেশ ও মানুষের কল্যাণ - এটাই মনে হয় ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য। যেকোনো দেশপ্রেমিক ও বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের মত তিনিও দলের উপরে দেশকে স্থান দিয়েছেন বলেই মনে হয়। এমন মানুষের প্রস্থান যেকোনো দেশের জন্যই ক্ষতিকর। আমরা যত তাড়াতাড়ি জীবিত অবস্থায় এদের মূল্যায়ন করতে শিখব ততই মঙ্গল।
জাফরুল্লাহ চৌধুরীরা মরেন না, তারা বেঁচে থাকেন নিজেদের কাজে মধ্যে।
দুবনা, ১২ এপ্রিল ২০২৩
Comments
Post a Comment